০৩:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সফল সমুদ্র পরীক্ষা ভারতে তৈরি প্রশিক্ষণ বিমানের

সমুদ্রপৃষ্ঠের পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে ভারতের দেশীয়ভাবে তৈরী প্রশিক্ষণ বিমান হংস-এনজি। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে ভারত বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে ন্যাশনাল অ্যারোস্পেস ল্যাবরেটরিজ, বেঙ্গালুরু কর্তৃক ডিজাইন ও তৈরি করা হয়েছে বিমানটি।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারী থেকে ০৫ মার্চ অবধি বিমানটির ট্রায়াল পরিচালিত হয়। জানা গিয়েছে, উত্তরণের সকল ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে বিমানটি। ০৬ মার্চ, রবিবার, এক বিবৃতিতে তথ্যটি নিশ্চিত করেছে ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারী পুডুচেরিতে বিমানটিকে ১৫৫ কিমি/ঘন্টা গতিতে উড্ডয়ন করিয়ে ১৪০ নটিক্যাল মাইল অতিক্রম করা হয়। বিমানটির সমুদ্রপৃষ্ঠের ট্রায়ালের উদ্দেশ্য ছিল হ্যান্ডলিং গুণাবলী, আরোহণ এবং ক্রুজ পারফরম্যান্সের মূল্যায়ন করা।

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, পুডুচেরিতে ১৮ ঘন্টা উড়ার পরে বিমানটিকে ০৫ মার্চ বেঙ্গালুরুতে ফেরত পাঠানো হয়। হংস-এনজি হল জাস্ট-ইন-টাইম প্রিপ্রেগ কম্পোজিট লাইটওয়েট এয়ারফ্রেম, গ্লাস ককপিট, প্রশস্ত প্যানোরামিক ভিউ সহ বুদ্বুদ ক্যানোপি, বৈদ্যুতিকভাবে চালিত ফ্ল্যাপ ইত্যাদির মতো অনন্য বৈশিষ্ট্য সহ রোট্যাক্স ডিজিটাল কন্ট্রোল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত সবচেয়ে উন্নত ফ্লাইং প্রশিক্ষণ বিমানগুলোর একটি।

সিএসআইআর-এনএএল জানিয়েছে, মূলত, ভারতীয় ফ্লাইং ক্লাবের চাহিদা মেটাতে ডিজাইন করা হয়েছে হংস-এনজি এবং কম খরচ ও কম জ্বালানির কারণে এটি বাণিজ্যিক পাইলট লাইসেন্সিং এর জন্য একটি আদর্শ বিমান। এনএএল ইতিমধ্যে ৮০ টিরও বেশি সংখ্যা পেয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক

ট্যাগ:

সফল সমুদ্র পরীক্ষা ভারতে তৈরি প্রশিক্ষণ বিমানের

প্রকাশ: ০১:৩৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ মার্চ ২০২২

সমুদ্রপৃষ্ঠের পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে ভারতের দেশীয়ভাবে তৈরী প্রশিক্ষণ বিমান হংস-এনজি। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে ভারত বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে ন্যাশনাল অ্যারোস্পেস ল্যাবরেটরিজ, বেঙ্গালুরু কর্তৃক ডিজাইন ও তৈরি করা হয়েছে বিমানটি।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারী থেকে ০৫ মার্চ অবধি বিমানটির ট্রায়াল পরিচালিত হয়। জানা গিয়েছে, উত্তরণের সকল ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে বিমানটি। ০৬ মার্চ, রবিবার, এক বিবৃতিতে তথ্যটি নিশ্চিত করেছে ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারী পুডুচেরিতে বিমানটিকে ১৫৫ কিমি/ঘন্টা গতিতে উড্ডয়ন করিয়ে ১৪০ নটিক্যাল মাইল অতিক্রম করা হয়। বিমানটির সমুদ্রপৃষ্ঠের ট্রায়ালের উদ্দেশ্য ছিল হ্যান্ডলিং গুণাবলী, আরোহণ এবং ক্রুজ পারফরম্যান্সের মূল্যায়ন করা।

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, পুডুচেরিতে ১৮ ঘন্টা উড়ার পরে বিমানটিকে ০৫ মার্চ বেঙ্গালুরুতে ফেরত পাঠানো হয়। হংস-এনজি হল জাস্ট-ইন-টাইম প্রিপ্রেগ কম্পোজিট লাইটওয়েট এয়ারফ্রেম, গ্লাস ককপিট, প্রশস্ত প্যানোরামিক ভিউ সহ বুদ্বুদ ক্যানোপি, বৈদ্যুতিকভাবে চালিত ফ্ল্যাপ ইত্যাদির মতো অনন্য বৈশিষ্ট্য সহ রোট্যাক্স ডিজিটাল কন্ট্রোল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত সবচেয়ে উন্নত ফ্লাইং প্রশিক্ষণ বিমানগুলোর একটি।

সিএসআইআর-এনএএল জানিয়েছে, মূলত, ভারতীয় ফ্লাইং ক্লাবের চাহিদা মেটাতে ডিজাইন করা হয়েছে হংস-এনজি এবং কম খরচ ও কম জ্বালানির কারণে এটি বাণিজ্যিক পাইলট লাইসেন্সিং এর জন্য একটি আদর্শ বিমান। এনএএল ইতিমধ্যে ৮০ টিরও বেশি সংখ্যা পেয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক