০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিপিইসি নিয়ে পাক-চীন যৌথ বিবৃতি প্রত্যাখান ভারতের

চীন- পাকিস্তান ইকোনমিক করিডর নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে দুই দেশ। চীনের প্রেসিডেন্ট জিংপিং ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গত ৬ই ফেব্রুয়ারি বেজিংয়ে আলোচনায় বসেন। পরে যৌথ বিবৃতি জারি করে দুই দেশ।

সেই বিবৃতি জারির তিনদিন পরে এবার দুই দেশের অবস্থানের বিরুদ্ধে তীব্র জবাব দিলো ভারত। ভারতীয় পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “আমাদের অবস্থান চীন ও পাকিস্তান উভয়ই জানে। তাদের বিবৃতিতে জম্মু ও কাশ্মীরের উল্লেখকে কোনোদিনই আমরা মানব না। জম্মু, কাশ্মীর ও লাদাখ আগেও আমাদের ছিল, এখনও আছে, পরেও আমাদেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ থাকবে। আমাদের প্রত্যাশা ভারতের অভ্যন্তরীন ঘটনা নিয়ে যেন কেউ নাক না গলায়।”

ভারতীয় পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, “আমরা বারবার বলেছি, অর্থনৈতিক করিডরের কথা যেখানে বলা হচ্ছে সেটা ভারতের অংশ। পাকিস্তান সেটি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে। সেই জায়গায় পাকিস্তান সহ অন্য দেশের যেকোনও প্রচেষ্টার বিরোধিতা আমরা করছি।”

এদিকে যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছিলো, “কাশ্মীর সমস্যা দীর্ঘদিনের। জাতিসংঘের সনদ মেনে শান্তিপূর্ণভাবে এর সমাধান করা দরকার। বর্তমানে এর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আর বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই।” এদিকে ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের স্পেশাল মর্যাদা তুলে দেওয়ার পর থেকেই চীন অন্যরকম অবস্থান নিচ্ছে।

ইমরান খানের সঙ্গে শি জিনপিংয়ের বৈঠক হওয়ার পর চীন সরকারিভাবে বিবৃতি জারি করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, চীন এবং পাকিস্তান দুই দেশই চায় কাশ্মীর নিয়ে নানা স্তরে আলোচনা হোক। জাতিসংঘের চার্টার মেনে আলোচনার পরিবেশ তৈরি হোক। কাশ্মীর সমস্যার সমাধানসূত্র খুঁজে বার করা হোক।

এখন চীন ও পাকিস্তানের তরফে বেশ জোরের সঙ্গে বলা হচ্ছে অর্থনৈতিক করিডরকে সফল করতে নাকি দু দেশ একত্রে উদ্যোগ নেবে। এমনকী থার্ড পার্টিকেও তারা বিনিয়োগে উৎসাহ দিচ্ছে।

খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক

ট্যাগ:

সিপিইসি নিয়ে পাক-চীন যৌথ বিবৃতি প্রত্যাখান ভারতের

প্রকাশ: ০৪:১০:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২

চীন- পাকিস্তান ইকোনমিক করিডর নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে দুই দেশ। চীনের প্রেসিডেন্ট জিংপিং ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গত ৬ই ফেব্রুয়ারি বেজিংয়ে আলোচনায় বসেন। পরে যৌথ বিবৃতি জারি করে দুই দেশ।

সেই বিবৃতি জারির তিনদিন পরে এবার দুই দেশের অবস্থানের বিরুদ্ধে তীব্র জবাব দিলো ভারত। ভারতীয় পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “আমাদের অবস্থান চীন ও পাকিস্তান উভয়ই জানে। তাদের বিবৃতিতে জম্মু ও কাশ্মীরের উল্লেখকে কোনোদিনই আমরা মানব না। জম্মু, কাশ্মীর ও লাদাখ আগেও আমাদের ছিল, এখনও আছে, পরেও আমাদেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ থাকবে। আমাদের প্রত্যাশা ভারতের অভ্যন্তরীন ঘটনা নিয়ে যেন কেউ নাক না গলায়।”

ভারতীয় পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, “আমরা বারবার বলেছি, অর্থনৈতিক করিডরের কথা যেখানে বলা হচ্ছে সেটা ভারতের অংশ। পাকিস্তান সেটি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে। সেই জায়গায় পাকিস্তান সহ অন্য দেশের যেকোনও প্রচেষ্টার বিরোধিতা আমরা করছি।”

এদিকে যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছিলো, “কাশ্মীর সমস্যা দীর্ঘদিনের। জাতিসংঘের সনদ মেনে শান্তিপূর্ণভাবে এর সমাধান করা দরকার। বর্তমানে এর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আর বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই।” এদিকে ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের স্পেশাল মর্যাদা তুলে দেওয়ার পর থেকেই চীন অন্যরকম অবস্থান নিচ্ছে।

ইমরান খানের সঙ্গে শি জিনপিংয়ের বৈঠক হওয়ার পর চীন সরকারিভাবে বিবৃতি জারি করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, চীন এবং পাকিস্তান দুই দেশই চায় কাশ্মীর নিয়ে নানা স্তরে আলোচনা হোক। জাতিসংঘের চার্টার মেনে আলোচনার পরিবেশ তৈরি হোক। কাশ্মীর সমস্যার সমাধানসূত্র খুঁজে বার করা হোক।

এখন চীন ও পাকিস্তানের তরফে বেশ জোরের সঙ্গে বলা হচ্ছে অর্থনৈতিক করিডরকে সফল করতে নাকি দু দেশ একত্রে উদ্যোগ নেবে। এমনকী থার্ড পার্টিকেও তারা বিনিয়োগে উৎসাহ দিচ্ছে।

খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক


Fatal error: Uncaught wfWAFStorageFileException: Unable to save temporary file for atomic writing. in /home/nabajugc/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php:34 Stack trace: #0 /home/nabajugc/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php(658): wfWAFStorageFile::atomicFilePutContents('/home/nabajugc/...', '<?php exit('Acc...') #1 [internal function]: wfWAFStorageFile->saveConfig('livewaf') #2 {main} thrown in /home/nabajugc/public_html/wp-content/plugins/wordfence/vendor/wordfence/wf-waf/src/lib/storage/file.php on line 34