১২:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতে অবস্থানরত বিদেশীরাও করোনার টিকা নিতে পারবেন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারতে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদেরও করোনার টিকা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিলো দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। এখন থেকে চাইলে ভারতে অবস্থানরত যেকোনো বিদেশী নাগরিক টিকার জন্য আবেদন করতে পারবেন। মূলত, দেশজুড়ে ভ্যাকসিনেশন কভারেজ বাড়ানোর লক্ষ্যে সিদ্ধান্তটি নেয়া হয়েছে। (তথ্যসূত্রঃ ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক)

ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক সূত্রে আরও জানা যায়, সোমবার, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদেশী নাগরিকেরা করোনা টিকার আবেদনের ক্ষেত্রে পরিচয়পত্র হিসেবে নিজেদের পাসপোর্ট নাম্বার ব্যবহার করবেন। ভারতে তৈরী কো-উইন পোর্টালে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে তাঁদের। যথাসময়ে টিকা নেয়ার জন্য স্লট পাবেন তাঁরা।

উল্লেখ্য, ভারতের অভ্যন্তরে, বিশেষ করে বড় মেট্রোপলিটন শহরগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বিদেশী নাগরিক বসবাস করেন। মোদী সরকারের নেয়া এমন পদক্ষেপের ফলে বিপুল সংখ্যায় বসবাসকারী এই নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে বলে মনে করছে বোদ্ধামহল।

ভারতীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, “গোটা দেশে জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে করোনা বিস্তারের সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই বিস্তার রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ হিসেবে সমস্ত যোগ্য ব্যক্তিদের টিকার আওতায় আনা জরুরী।”

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারীর ১৬ তারিখ থেকেই সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জুড়ে টিকা দেয়ার কার্যক্রম হাতে নেয় ভারত সরকার। প্রাথমিক পর্যায়ে স্বাস্থ্য এবং জরুরী সেবা খাতের সঙ্গে জড়িত ব্যাক্তিদের টিকার আওতায় আনে তাঁরা। বর্তমানে ১৮ বছর বয়সোর্ধ্ব যেকোনো নাগরিক টিকার জন্য আবেদন করতে পারেন দেশটিতে। ভারতের সরকারের দেয়া তথ্যানুসারে, এ যাবত প্রায় ৫১ কোটি নাগরিককে টিকার আওতায় আনা হয়েছে।

ট্যাগ:

ভারতে অবস্থানরত বিদেশীরাও করোনার টিকা নিতে পারবেন

প্রকাশ: ০৭:৫৫:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অগাস্ট ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারতে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদেরও করোনার টিকা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিলো দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। এখন থেকে চাইলে ভারতে অবস্থানরত যেকোনো বিদেশী নাগরিক টিকার জন্য আবেদন করতে পারবেন। মূলত, দেশজুড়ে ভ্যাকসিনেশন কভারেজ বাড়ানোর লক্ষ্যে সিদ্ধান্তটি নেয়া হয়েছে। (তথ্যসূত্রঃ ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক)

ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক সূত্রে আরও জানা যায়, সোমবার, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদেশী নাগরিকেরা করোনা টিকার আবেদনের ক্ষেত্রে পরিচয়পত্র হিসেবে নিজেদের পাসপোর্ট নাম্বার ব্যবহার করবেন। ভারতে তৈরী কো-উইন পোর্টালে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে তাঁদের। যথাসময়ে টিকা নেয়ার জন্য স্লট পাবেন তাঁরা।

উল্লেখ্য, ভারতের অভ্যন্তরে, বিশেষ করে বড় মেট্রোপলিটন শহরগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বিদেশী নাগরিক বসবাস করেন। মোদী সরকারের নেয়া এমন পদক্ষেপের ফলে বিপুল সংখ্যায় বসবাসকারী এই নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে বলে মনে করছে বোদ্ধামহল।

ভারতীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, “গোটা দেশে জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে করোনা বিস্তারের সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই বিস্তার রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ হিসেবে সমস্ত যোগ্য ব্যক্তিদের টিকার আওতায় আনা জরুরী।”

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারীর ১৬ তারিখ থেকেই সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জুড়ে টিকা দেয়ার কার্যক্রম হাতে নেয় ভারত সরকার। প্রাথমিক পর্যায়ে স্বাস্থ্য এবং জরুরী সেবা খাতের সঙ্গে জড়িত ব্যাক্তিদের টিকার আওতায় আনে তাঁরা। বর্তমানে ১৮ বছর বয়সোর্ধ্ব যেকোনো নাগরিক টিকার জন্য আবেদন করতে পারেন দেশটিতে। ভারতের সরকারের দেয়া তথ্যানুসারে, এ যাবত প্রায় ৫১ কোটি নাগরিককে টিকার আওতায় আনা হয়েছে।