১২:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহে বেসরকারী মেডিকেল শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিবেদক: ময়মনসিংহ বিভাগের বেসরকারী মেডিকেল শিক্ষার্থীদের আয়োজনে একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬জুলাই) বিকেলে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সামনে  বেসরকারী মেডিকেল  শিক্ষার্থীদের সংগঠন “বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন” এর মানববন্ধন অনুষ্ঠিত  হয়। তারা তিনটি দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানববন্ধন করে। দাবি তিনটি হলঃ
১. এমবিবিএস কোর্সে ৬০ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না এবং বিডিএস কোর্সে ৪৮ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না। কোন শিক্ষার্থী  কোন প্রফে পিছিয়ে গেলে অথবা অকৃতকার্য  হলেও তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বেতন নেয়া যাবে না।
২. প্রফেশনাল পরীক্ষা ভিত্তিক বেতন প্রক্রিয়া চালুকরণ।
৩. বৈশ্বিক মহামারী করোনা চলাকালীন মাসগুলোতে কলেজ বেতন পুনঃনির্ধারণ এবং হোস্টেল ফি পূর্ণ মওকুফ।
মানববন্ধনকারীরা জানান,
“এই দাবিগুলো আমাদের প্রাণের দাবি। বৈশ্বিক মহামারীর এই সময়ে অনেক পরিবার তাদের পারিবারিক ব্যায়ভার বহন করতে পারছেনা। এ সময় কলেজ এর ফি দেওয়া কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। আমরা আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী শেখ হাসিনা আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো বিবেচনা করবেন। ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। এছাড়াও গত ১৪ ও ১৫ জুলাই ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জেলায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।”
উল্লেখ্য, কিশোরগঞ্জস্থ প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজ দাবিগুলো সম্পূর্ণ মেনে নিয়েছে এবং তারা আশা ব্যাক্ত করেছে উপরোক্ত দাবিগুলো বাংলাদেশের অন্যান্য বেসরকারি  মেডিকেল কলেজ গুলোও মেনে নিবে।
ট্যাগ:

ময়মনসিংহে বেসরকারী মেডিকেল শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

প্রকাশ: ০৪:১২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই ২০২০
নিজস্ব প্রতিবেদক: ময়মনসিংহ বিভাগের বেসরকারী মেডিকেল শিক্ষার্থীদের আয়োজনে একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬জুলাই) বিকেলে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সামনে  বেসরকারী মেডিকেল  শিক্ষার্থীদের সংগঠন “বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন” এর মানববন্ধন অনুষ্ঠিত  হয়। তারা তিনটি দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানববন্ধন করে। দাবি তিনটি হলঃ
১. এমবিবিএস কোর্সে ৬০ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না এবং বিডিএস কোর্সে ৪৮ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না। কোন শিক্ষার্থী  কোন প্রফে পিছিয়ে গেলে অথবা অকৃতকার্য  হলেও তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বেতন নেয়া যাবে না।
২. প্রফেশনাল পরীক্ষা ভিত্তিক বেতন প্রক্রিয়া চালুকরণ।
৩. বৈশ্বিক মহামারী করোনা চলাকালীন মাসগুলোতে কলেজ বেতন পুনঃনির্ধারণ এবং হোস্টেল ফি পূর্ণ মওকুফ।
মানববন্ধনকারীরা জানান,
“এই দাবিগুলো আমাদের প্রাণের দাবি। বৈশ্বিক মহামারীর এই সময়ে অনেক পরিবার তাদের পারিবারিক ব্যায়ভার বহন করতে পারছেনা। এ সময় কলেজ এর ফি দেওয়া কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। আমরা আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী শেখ হাসিনা আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো বিবেচনা করবেন। ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। এছাড়াও গত ১৪ ও ১৫ জুলাই ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জেলায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।”
উল্লেখ্য, কিশোরগঞ্জস্থ প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজ দাবিগুলো সম্পূর্ণ মেনে নিয়েছে এবং তারা আশা ব্যাক্ত করেছে উপরোক্ত দাবিগুলো বাংলাদেশের অন্যান্য বেসরকারি  মেডিকেল কলেজ গুলোও মেনে নিবে।