০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘাটাইলে সানবান্ধা হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৩৫০ পরিবারকে সহায়তা

বিশেষে প্রতিনিধি: করোনা মহামারীতে বিদ্যমান লকডাউন পরিস্থিতিতে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার সানবান্ধা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এলাকায় প্রায় সাড়ে তিনশত দরিদ্র মানুষকে ঈদসামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হয়েছে। ঈদের উপহার সামগ্রীর মাঝে ছিল, চাল, তেল, ডাল, চিনি, সেমাই, সাবান।

এ প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের এসএসসি ২০১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী, বর্তমানে বাকৃবিতে অধ্যয়নরত শরিফুল ইসলাম সৌরভ জানান,

“মধুপুরচালা, খাজনাগড়া,ফৈটামারী, উত্তর লক্ষিন্দর, দুলালিয়া, বাঘাড়া, কালাবাদুরা,শাপলা পাড়া, মুরাইদ, সিদ্দিখালী, সানবান্ধা , লক্ষিন্দর ও বেইলা গ্রামে উপহার সামগ্রীর প্যাকেট বাইকে করে ঘরে ঘরে ইতোমধ্যে পৌছে দেওয়া হয়েছে। আমাদেরকে সবসময় অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতা করে গেছেন স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষকমন্ডলীরা। মহতি এই উদ্যোগে যারা আমাদের সাথে ছিলেন এবং মানসিক, আর্থিক, শারীরিক ও সামাজিকভাবে আমাদের সাথে অংশগ্রহণ করেছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কিছু কিছু ঘরে যখন খাবারের প্যাকেটগুলো পৌছিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাদের হাসি ও আনন্দ ছিলো দেখার মত। অনেকে কান্নাও করে দিয়েছেন খুশিতে। আমাদের ভালোলাগা এটাই ছিলো। আমরা তাদের কোন ফটোগ্রাফ নেইনি। কারন এই অনুভূতিটা ছবি দিয়ে প্রকাশ করা সম্ভব না।”

১৯৯৮ সাল থেকে শুরু করে ২০২০ ব্যাচ পর্যন্ত সবার স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে কাজটা সম্ভব হয়েছে বলে জানান তিনি।

ট্যাগ:

ঘাটাইলে সানবান্ধা হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৩৫০ পরিবারকে সহায়তা

প্রকাশ: ০১:১২:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০

বিশেষে প্রতিনিধি: করোনা মহামারীতে বিদ্যমান লকডাউন পরিস্থিতিতে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার সানবান্ধা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এলাকায় প্রায় সাড়ে তিনশত দরিদ্র মানুষকে ঈদসামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হয়েছে। ঈদের উপহার সামগ্রীর মাঝে ছিল, চাল, তেল, ডাল, চিনি, সেমাই, সাবান।

এ প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের এসএসসি ২০১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী, বর্তমানে বাকৃবিতে অধ্যয়নরত শরিফুল ইসলাম সৌরভ জানান,

“মধুপুরচালা, খাজনাগড়া,ফৈটামারী, উত্তর লক্ষিন্দর, দুলালিয়া, বাঘাড়া, কালাবাদুরা,শাপলা পাড়া, মুরাইদ, সিদ্দিখালী, সানবান্ধা , লক্ষিন্দর ও বেইলা গ্রামে উপহার সামগ্রীর প্যাকেট বাইকে করে ঘরে ঘরে ইতোমধ্যে পৌছে দেওয়া হয়েছে। আমাদেরকে সবসময় অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতা করে গেছেন স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষকমন্ডলীরা। মহতি এই উদ্যোগে যারা আমাদের সাথে ছিলেন এবং মানসিক, আর্থিক, শারীরিক ও সামাজিকভাবে আমাদের সাথে অংশগ্রহণ করেছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কিছু কিছু ঘরে যখন খাবারের প্যাকেটগুলো পৌছিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাদের হাসি ও আনন্দ ছিলো দেখার মত। অনেকে কান্নাও করে দিয়েছেন খুশিতে। আমাদের ভালোলাগা এটাই ছিলো। আমরা তাদের কোন ফটোগ্রাফ নেইনি। কারন এই অনুভূতিটা ছবি দিয়ে প্রকাশ করা সম্ভব না।”

১৯৯৮ সাল থেকে শুরু করে ২০২০ ব্যাচ পর্যন্ত সবার স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে কাজটা সম্ভব হয়েছে বলে জানান তিনি।