০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মার্কিন সহযোগীতায় সাজবে ভারতের রেল

রেলযাত্রাকে আরও গতিশীল করে তুলতে একাধিক পদখেপ নিয়েছে ভারতীয় রেল। বন্দে ভারতের মত দ্রুত গতির ট্রেন যেমন আনা হয়েছে, তেমনই ২০৩০ এর মধ্যে “জিরো কার্বন এমিশন” প্রকল্প নেওয়া হয়েছে রেলে৷ অর্থাৎ রেল চললেও যাতে কার্বন মৌল বাতাসে না মেশে সেই ব্যবস্থার কথা ভাবা হয়েছে। আর সেই লক্ষ্যপূরণের জন্য এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমেরিকা সফরের সময়ই মার্কিন সংস্থার সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করলো রেল।

পুনর্নবীকরণ শক্তি ব্যবহার করে রেলওয়েকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় রেলবোর্ডের সদস্য শ্রী নবীন গুলাটি, রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান অনিক কুমার লাহোটি এবং মার্কিনিদের পক্ষে ছিলেন ইসাবেল কোলেম্যান। ইউএসএআইডি একটি মার্কিনি সংস্থা, যারা মার্কিন সরকারের সঙ্গে কাজ করে নানা রকম প্রকল্প বাস্তবায়নে সহায়তা করতে।

এই চুক্তিতে কী কী বলা হয়েছে- প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে ভারতীয় রেল। রেলে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে শক্তি সাশ্রয় করা যায় তা দেখা হবে। ভারতীয় রেল বিল্ডিংগুলিতে শক্তি সাশ্রয় কীভাবে করা যেতে পারে সেই বিষয়টিও পরিকল্পনায় রাখা হবে৷

জিরো কার্বন এমিশন বাস্তবায়ন করা ভারতীয় রেলের অনেকদিনের স্বাপ্নিক এক প্রজেক্ট। প্রসঙ্গত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বর্তমানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার প্রথম সরকারি সফরে এসেছেন। বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে দেখা করবেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, তাঁর মাসিক রেডিও অনুষ্ঠান “মন কি বাত” পরিচালনা করেন। যদিও তিনি আজ অবধি কখনও কোনও প্রেস কনফারেন্স করেন নি। তাঁর প্রধানমন্ত্রীত্বের নয় বছরে শুধুমাত্র একটি প্রেস কনফারেন্স করেছেন তিনি। যদিও সেই সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বিজেপির ঐতিহ্য হল দলের সভাপতি প্রশ্নের উত্তর দেন। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক

ট্যাগ:
জনপ্রিয়

মার্কিন সহযোগীতায় সাজবে ভারতের রেল

প্রকাশ: ০৩:২৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩

রেলযাত্রাকে আরও গতিশীল করে তুলতে একাধিক পদখেপ নিয়েছে ভারতীয় রেল। বন্দে ভারতের মত দ্রুত গতির ট্রেন যেমন আনা হয়েছে, তেমনই ২০৩০ এর মধ্যে “জিরো কার্বন এমিশন” প্রকল্প নেওয়া হয়েছে রেলে৷ অর্থাৎ রেল চললেও যাতে কার্বন মৌল বাতাসে না মেশে সেই ব্যবস্থার কথা ভাবা হয়েছে। আর সেই লক্ষ্যপূরণের জন্য এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমেরিকা সফরের সময়ই মার্কিন সংস্থার সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করলো রেল।

পুনর্নবীকরণ শক্তি ব্যবহার করে রেলওয়েকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় রেলবোর্ডের সদস্য শ্রী নবীন গুলাটি, রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান অনিক কুমার লাহোটি এবং মার্কিনিদের পক্ষে ছিলেন ইসাবেল কোলেম্যান। ইউএসএআইডি একটি মার্কিনি সংস্থা, যারা মার্কিন সরকারের সঙ্গে কাজ করে নানা রকম প্রকল্প বাস্তবায়নে সহায়তা করতে।

এই চুক্তিতে কী কী বলা হয়েছে- প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে ভারতীয় রেল। রেলে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে শক্তি সাশ্রয় করা যায় তা দেখা হবে। ভারতীয় রেল বিল্ডিংগুলিতে শক্তি সাশ্রয় কীভাবে করা যেতে পারে সেই বিষয়টিও পরিকল্পনায় রাখা হবে৷

জিরো কার্বন এমিশন বাস্তবায়ন করা ভারতীয় রেলের অনেকদিনের স্বাপ্নিক এক প্রজেক্ট। প্রসঙ্গত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বর্তমানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার প্রথম সরকারি সফরে এসেছেন। বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে দেখা করবেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, তাঁর মাসিক রেডিও অনুষ্ঠান “মন কি বাত” পরিচালনা করেন। যদিও তিনি আজ অবধি কখনও কোনও প্রেস কনফারেন্স করেন নি। তাঁর প্রধানমন্ত্রীত্বের নয় বছরে শুধুমাত্র একটি প্রেস কনফারেন্স করেছেন তিনি। যদিও সেই সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বিজেপির ঐতিহ্য হল দলের সভাপতি প্রশ্নের উত্তর দেন। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক