০৪:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিঙ্গাপুর-ভারতের যৌথ মহড়া

সিঙ্গাপুরের সেনাবাহিনীর সাথে যৌথ মহড়ায় অংশ নিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। মহড়ার নাম দেয়া হয়েছে, অগ্নি যোদ্ধা। এটি উভয় রাষ্ট্রের মধ্যকার সামরিক মহড়ার ১২ তম সংস্করণ। মহড়ায় যৌথ ফায়ারপাওয়ার পরিকল্পনা ও সম্পাদন এবং তাদের আর্টিলারি অস্ত্র দ্বারা নতুন প্রজন্মের সরঞ্জামের ব্যবহার প্রদর্শন করেছে দু পক্ষ।

ভারতের প্রতিরক্ষা দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মহড়াটি শুরু হয়েছিলো ১৩ নভেম্বর এবং শেষ হয়েছে ৩০ নভেম্বর।

একটি যৌথ পরিকল্পনা প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে একটি কম্পিউটার যুদ্ধ-গেমে উভয় পক্ষের অংশগ্রহণও এই মহড়ায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। যৌথ প্রশিক্ষণ পর্বের অংশ হিসেবে উভয় পক্ষই বিশেষ প্রযুক্তি এবং আর্টিলারি অবজারভেশন সিমুলেটর ব্যবহার করেছে।

আর্টিলারির আধুনিক প্রবণতা এবং আর্টিলারি পরিকল্পনা প্রক্রিয়ার পরিমার্জন নিয়ে বিশেষজ্ঞদের একাডেমিক আলোচনা করা হয়। মহড়ার চূড়ান্ত পর্বে দেশীয় তৈরি আর্টিলারি বন্দুক এবং হাউইৎজারও অংশ নেয়।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে যে মহড়াটি ড্রিল এবং পদ্ধতির পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানো এবং দুই সেনাবাহিনীর মধ্যে আন্তঃকার্যক্ষমতা উন্নত করার লক্ষ্য অর্জন করেছে।

সমাপনী অনুষ্ঠানটি ভারতে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার ওং উই কুয়েন এবং কমান্ড্যান্ট, স্কুল অফ আর্টিলারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস হরিমোহন আইয়ার সহ সিঙ্গাপুরের অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং উভয় সেনাবাহিনীর কর্মরত কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষ করেছিলেন। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক

ট্যাগ:

সিঙ্গাপুর-ভারতের যৌথ মহড়া

প্রকাশ: ০২:২৩:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২২

সিঙ্গাপুরের সেনাবাহিনীর সাথে যৌথ মহড়ায় অংশ নিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। মহড়ার নাম দেয়া হয়েছে, অগ্নি যোদ্ধা। এটি উভয় রাষ্ট্রের মধ্যকার সামরিক মহড়ার ১২ তম সংস্করণ। মহড়ায় যৌথ ফায়ারপাওয়ার পরিকল্পনা ও সম্পাদন এবং তাদের আর্টিলারি অস্ত্র দ্বারা নতুন প্রজন্মের সরঞ্জামের ব্যবহার প্রদর্শন করেছে দু পক্ষ।

ভারতের প্রতিরক্ষা দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মহড়াটি শুরু হয়েছিলো ১৩ নভেম্বর এবং শেষ হয়েছে ৩০ নভেম্বর।

একটি যৌথ পরিকল্পনা প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে একটি কম্পিউটার যুদ্ধ-গেমে উভয় পক্ষের অংশগ্রহণও এই মহড়ায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। যৌথ প্রশিক্ষণ পর্বের অংশ হিসেবে উভয় পক্ষই বিশেষ প্রযুক্তি এবং আর্টিলারি অবজারভেশন সিমুলেটর ব্যবহার করেছে।

আর্টিলারির আধুনিক প্রবণতা এবং আর্টিলারি পরিকল্পনা প্রক্রিয়ার পরিমার্জন নিয়ে বিশেষজ্ঞদের একাডেমিক আলোচনা করা হয়। মহড়ার চূড়ান্ত পর্বে দেশীয় তৈরি আর্টিলারি বন্দুক এবং হাউইৎজারও অংশ নেয়।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে যে মহড়াটি ড্রিল এবং পদ্ধতির পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানো এবং দুই সেনাবাহিনীর মধ্যে আন্তঃকার্যক্ষমতা উন্নত করার লক্ষ্য অর্জন করেছে।

সমাপনী অনুষ্ঠানটি ভারতে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার ওং উই কুয়েন এবং কমান্ড্যান্ট, স্কুল অফ আর্টিলারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস হরিমোহন আইয়ার সহ সিঙ্গাপুরের অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং উভয় সেনাবাহিনীর কর্মরত কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষ করেছিলেন। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক