Dhaka 12:08 pm, Saturday, 2 December 2023

  • Notice: Trying to access array offset on value of type int in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/template-parts/page/header_design_two.php on line 68

বিসিএস নির্বাচনে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করছেন মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন

  • Reporter Name
  • Update Time : 02:15:56 am, Thursday, 12 March 2020
  • 20 Time View
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন সংগঠনটির জনপ্রিয় মুখ মুজাহিদ আর বেরুনী সুজন। সমমনা-৭ প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন তিনি। “পাশে থাকুন, আস্থায় রাখুন” স্লোগানে প্যানেলটি ২০২০ – ২০২২ মেয়াদকালে ৭ জন প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আর তাদের মধ্যে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। আর এদিকে সকল প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা সমানতালে চললেও সবার থেকে এগিয়ে আছেন স্মার্ট প্রিন্টিং সলিউশনস লিমিটেডের পরিচালক মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন।
বিসিএস ২০২০ – ২০২২ নির্বাচনের সমমনা-৭ প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেনইপসিলন সিস্টেমস অ্যান্ড সলিউশনস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোঃ শাহিদ-উল-মুনীর। এ প্যানেলের অন্যান্যরা হলেন- কম্পিউওটার পয়েন্টের স্বত্বাধিকারী ইউসুফ আলী শামীম, স্পিড টেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুমন, অরিয়েন্ট কম্পিউটার্সের স্বত্বাধিকারী মোঃ জাবেদুর রহমান শাহীন, কম্পিউটার সিটি টেকনোলজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ মনিরুল ইসলাম, পেরেননিয়াল ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু) এবং স্মার্ট প্রিন্টিং সলিউশন লিমিটেডের পরিচালক মোঃ মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন।
সুজন বলেন, ভোটের রাজনীতি করার কোনো ইচ্ছা কখনো ছিল না, এখনো নেই। ইচ্ছা আছে বিসিএসের সব সদস্যদের নিয়ে এগিয়ে যাবার। এবং বাংলাদেশের আইটি ব্যবসায়ের সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার। এছাড়াও ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ও দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নে আমি প্রাণপণ কাজ করে যাবো। বিসিএস নির্বাচনে আমার সদস্য নং- ১৭৯২ ও ভোটার নং- ৯০৭।
তিনি আরো বলেন, বিসিএস আমার প্রাণের সংগঠন। এবার প্রথমবারের মতো প্রার্থী হিসেবে নিজেকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছি, তবে সেটি নিজের জন্য নয়, আমার পরিবারের জন্য। কেননা সব সদস্য মিলেই আমার পরিবার, আর সেই পরিবারের উন্নয়নে অবদান রাখতেই আমি এগিয়ে এসেছি। এখন দরকার সকলের সম্মিলিত ভালোবাসা এবং সমর্থন। সদস্যরা চাইলেই আমি আরো সাহস পাবো তাদের অধিকার আদায় এবং এগিয়ে যাবার সব বাঁধা অতিক্রম করতে। আর সুযোগ পাব বিসিএস এর উন্নয়নে নিজেকে আর্পণ করার।
 
উল্লেখ্য, মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন ২০ই এপ্রিল ১৯৭৯ সালে পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার শেরশাহ রোডে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ডাক্তার আমিন উদ্দীন এবং মা রওশন আরা আমিনের ৫ম সন্তান তিনি। বাবা আমিন উদ্দীন একজন ১ম শ্রেণির সরকারি কমকর্তা হওয়ার সুবাদে সারাদেশের বিভিন্ন এলাকার অফিসার্স কমিউনিটিতে বসবাসের সুযোগ পান তিনি। একইসঙ্গে ছোটবেলা থেকে স্বচ্ছল জীবনযাত্রা, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। বাবা আমিন উদ্দীন বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে ছোটবেলা থেকেই প্রভাব পড়ে কিশোর মুজাহিদ আল বেরুনীর ওপর।
 
মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন রাজশাহী বিভাগের স্বনামধন্য স্কুল ইক্ষু গবেষণা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করে ঢাকায় এসে নাটরডেম কলেজে ভর্তি হন। পরবর্তীতে সিটি কলেজ থেকে বি.কম, এম.কম পাশ করেন এবং সবশেষে মার্কেটিং বিষয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন। পড়াশোনা চলাকালীনই তিনি পারিবারিক প্রিন্টিং ব্যবসায়ের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। একই সময়ে স্কাউট, গান, সাহিত্য চর্চার সঙ্গে তিনি জড়িত থেকেছেন। বাবা আমিন উদ্দীন এক সময় আজাদ স্পোর্টিং এর খেলোয়াড় হওয়ার কারণে মুজাহিদ আল বেরুনী ফুটবলের সঙ্গেও যুক্ত হয়েছিলেন। একপর্যায়ে চলন্তিকা এবং মিরপুর একাদশের মত প্রথম শ্রেণির দলেও খেলেছেন। পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯৮ সালে বিশ্বখ্যাত ব্র্র্যান্ড অ্যাপল এর ডিভাইস বিক্রির মাধ্যমে নিজের প্রতিষ্ঠান এবিসি কম্পিউটার অ্যান্ড টেকনোলজিস গড়ে তোলেন। তারপর তিনি স্কাইনেট কম্পিউটার সিস্টেম এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে আরো বড় পরিসরে পিসি ও হার্ডওয়্যার বিক্রয় ও বিপণনে জোড়ালোভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৯৯ সাল থেকে দেশের সর্ববৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস এর সঙ্গে যুক্ত হন। স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেডে এর প্রতিনিধি হয়ে বিশ্বের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে দেশের এবং দেশের বাইরে শত শত সভা সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইসিটি ডেভেলপমেন্টের জন্য ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ডিভাইস ও সেবা পৌঁছে দেয়ার কাজ করে চলেছেন।
 
দেশব্যাপী তরুণদের বিভিন্ন সামাজিক কাজে উদ্বুদ্ধ করতে ও তরুণ প্রজন্মকে সঠিক পথ প্রদর্শনে বর্তমানে তিনি ইয়ুথ ক্লাব অব বাংলাদেশ এবং ইয়ুথ ভিলেজ বিডি নামে দুটি সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। তাছাড়াও গরীব, দুঃখী ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবায় উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে তার পারিবারিক দুই সংগঠন নিউ এরা ফাউন্ডেশন এবং আল বেরুনী ফাউন্ডেশন। উত্তরবঙ্গের বিখ্যাত বিজনেস ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান বিএম কলেজ ঈশ্বরদীর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালকও তিনি। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সব সদস্য ও সারাদেশের কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের প্রাণের মানুষে পরিণত হয়েছেন। এমন একজন তরুণ, সৎ, মেধাবী, পরিশ্রমী সংগঠক বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির নেতৃত্বে আসা এখন সময়ের দাবি।
Tag :

Notice: Trying to access array offset on value of type int in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/template-parts/common/single_two.php on line 177

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

Notice: Undefined index: footer_custom_code in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/footer.php on line 87

বিসিএস নির্বাচনে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করছেন মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন

Update Time : 02:15:56 am, Thursday, 12 March 2020
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন সংগঠনটির জনপ্রিয় মুখ মুজাহিদ আর বেরুনী সুজন। সমমনা-৭ প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন তিনি। “পাশে থাকুন, আস্থায় রাখুন” স্লোগানে প্যানেলটি ২০২০ – ২০২২ মেয়াদকালে ৭ জন প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আর তাদের মধ্যে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। আর এদিকে সকল প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা সমানতালে চললেও সবার থেকে এগিয়ে আছেন স্মার্ট প্রিন্টিং সলিউশনস লিমিটেডের পরিচালক মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন।
বিসিএস ২০২০ – ২০২২ নির্বাচনের সমমনা-৭ প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেনইপসিলন সিস্টেমস অ্যান্ড সলিউশনস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোঃ শাহিদ-উল-মুনীর। এ প্যানেলের অন্যান্যরা হলেন- কম্পিউওটার পয়েন্টের স্বত্বাধিকারী ইউসুফ আলী শামীম, স্পিড টেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুমন, অরিয়েন্ট কম্পিউটার্সের স্বত্বাধিকারী মোঃ জাবেদুর রহমান শাহীন, কম্পিউটার সিটি টেকনোলজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ মনিরুল ইসলাম, পেরেননিয়াল ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু) এবং স্মার্ট প্রিন্টিং সলিউশন লিমিটেডের পরিচালক মোঃ মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন।
সুজন বলেন, ভোটের রাজনীতি করার কোনো ইচ্ছা কখনো ছিল না, এখনো নেই। ইচ্ছা আছে বিসিএসের সব সদস্যদের নিয়ে এগিয়ে যাবার। এবং বাংলাদেশের আইটি ব্যবসায়ের সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার। এছাড়াও ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ও দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নে আমি প্রাণপণ কাজ করে যাবো। বিসিএস নির্বাচনে আমার সদস্য নং- ১৭৯২ ও ভোটার নং- ৯০৭।
তিনি আরো বলেন, বিসিএস আমার প্রাণের সংগঠন। এবার প্রথমবারের মতো প্রার্থী হিসেবে নিজেকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছি, তবে সেটি নিজের জন্য নয়, আমার পরিবারের জন্য। কেননা সব সদস্য মিলেই আমার পরিবার, আর সেই পরিবারের উন্নয়নে অবদান রাখতেই আমি এগিয়ে এসেছি। এখন দরকার সকলের সম্মিলিত ভালোবাসা এবং সমর্থন। সদস্যরা চাইলেই আমি আরো সাহস পাবো তাদের অধিকার আদায় এবং এগিয়ে যাবার সব বাঁধা অতিক্রম করতে। আর সুযোগ পাব বিসিএস এর উন্নয়নে নিজেকে আর্পণ করার।
 
উল্লেখ্য, মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন ২০ই এপ্রিল ১৯৭৯ সালে পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার শেরশাহ রোডে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ডাক্তার আমিন উদ্দীন এবং মা রওশন আরা আমিনের ৫ম সন্তান তিনি। বাবা আমিন উদ্দীন একজন ১ম শ্রেণির সরকারি কমকর্তা হওয়ার সুবাদে সারাদেশের বিভিন্ন এলাকার অফিসার্স কমিউনিটিতে বসবাসের সুযোগ পান তিনি। একইসঙ্গে ছোটবেলা থেকে স্বচ্ছল জীবনযাত্রা, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। বাবা আমিন উদ্দীন বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে ছোটবেলা থেকেই প্রভাব পড়ে কিশোর মুজাহিদ আল বেরুনীর ওপর।
 
মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন রাজশাহী বিভাগের স্বনামধন্য স্কুল ইক্ষু গবেষণা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করে ঢাকায় এসে নাটরডেম কলেজে ভর্তি হন। পরবর্তীতে সিটি কলেজ থেকে বি.কম, এম.কম পাশ করেন এবং সবশেষে মার্কেটিং বিষয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন। পড়াশোনা চলাকালীনই তিনি পারিবারিক প্রিন্টিং ব্যবসায়ের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। একই সময়ে স্কাউট, গান, সাহিত্য চর্চার সঙ্গে তিনি জড়িত থেকেছেন। বাবা আমিন উদ্দীন এক সময় আজাদ স্পোর্টিং এর খেলোয়াড় হওয়ার কারণে মুজাহিদ আল বেরুনী ফুটবলের সঙ্গেও যুক্ত হয়েছিলেন। একপর্যায়ে চলন্তিকা এবং মিরপুর একাদশের মত প্রথম শ্রেণির দলেও খেলেছেন। পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯৮ সালে বিশ্বখ্যাত ব্র্র্যান্ড অ্যাপল এর ডিভাইস বিক্রির মাধ্যমে নিজের প্রতিষ্ঠান এবিসি কম্পিউটার অ্যান্ড টেকনোলজিস গড়ে তোলেন। তারপর তিনি স্কাইনেট কম্পিউটার সিস্টেম এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে আরো বড় পরিসরে পিসি ও হার্ডওয়্যার বিক্রয় ও বিপণনে জোড়ালোভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৯৯ সাল থেকে দেশের সর্ববৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস এর সঙ্গে যুক্ত হন। স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেডে এর প্রতিনিধি হয়ে বিশ্বের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে দেশের এবং দেশের বাইরে শত শত সভা সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইসিটি ডেভেলপমেন্টের জন্য ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ডিভাইস ও সেবা পৌঁছে দেয়ার কাজ করে চলেছেন।
 
দেশব্যাপী তরুণদের বিভিন্ন সামাজিক কাজে উদ্বুদ্ধ করতে ও তরুণ প্রজন্মকে সঠিক পথ প্রদর্শনে বর্তমানে তিনি ইয়ুথ ক্লাব অব বাংলাদেশ এবং ইয়ুথ ভিলেজ বিডি নামে দুটি সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। তাছাড়াও গরীব, দুঃখী ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবায় উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে তার পারিবারিক দুই সংগঠন নিউ এরা ফাউন্ডেশন এবং আল বেরুনী ফাউন্ডেশন। উত্তরবঙ্গের বিখ্যাত বিজনেস ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান বিএম কলেজ ঈশ্বরদীর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালকও তিনি। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সব সদস্য ও সারাদেশের কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের প্রাণের মানুষে পরিণত হয়েছেন। এমন একজন তরুণ, সৎ, মেধাবী, পরিশ্রমী সংগঠক বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির নেতৃত্বে আসা এখন সময়ের দাবি।