Notice: Undefined index: custom_code in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/header.php on line 27
Dhaka 7:02 pm, Sunday, 1 October 2023

  • Notice: Trying to access array offset on value of type int in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/template-parts/page/header_design_two.php on line 68

ময়মনসিংহে চেয়ারম্যান বিরুদ্ধে মানবাধিকার অফিস ভাংচুরের অভিযোগ

  • Reporter Name
  • Update Time : 09:44:22 am, Thursday, 3 February 2022
  • 12 Time View

 স্টাফ রিপোর্টারঃ ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর উপজেলার ৮ নং ডৌহাখলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তী প্রতিহিংসার জের ধরে আইন সহায়তা কেন্দ্র (আসক) ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ জেলা শাখার সভাপতি মোঃ হায়দার আলম শাহীনের কার্যালয়ে হামলা ও ভাংচুর করেছে গৌরীপুর উপজেলার ৮ নং ডৌহাখলা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম। এ বিষয়ে গৌরীপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন মোঃ হায়দার আলম শাহীন। হায়দার আলম শাহীন জানান, চেয়ারম্যানের একটি বাহিনী আমার অফিসে এসে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে এবং যাওয়ার সময় হুমকি দিয়ে বলে এখানে মানবাধিকার অফিস চালাতে গেলে আমাকে চাঁদা দিতে হবে, এটাই শেষ কথা। মানবাধিকার আসকের কর্মী শাহীনের ঔষধের দোকান, মোটরসাইকেল ভাংচুর ও আইন সহায়তা কেন্দ্র আসক ফাউন্ডেশনের অফিস ভাংচুর করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। হায়দার আলম শাহীন বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

যাদের আসামী করা হয় বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম, পিতা-মোঃ নুরুপ ইসলাম ও আমির হোসেন হিমেল, পিতা- আহম্মদ ডিলার, উভয় সাং-নন্দীগ্রাম এবং মানিক মিয়া,পিতা-মৃত আব্দুল জলিল, সাং-কলতাপাড়া, তালু মিলের সামনে, সকলেই ৮ নং ডৌহাখলা ইউনিয়ন পরিষদ, থানা-গৌরীপুর, জেলা- ময়মনসিংহ সহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২ জন। এ বিষয়ে আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশনের ময়মনসিংহ বিভাগীয় সভাপতি সাংবাদিক সুমন ভট্টাচার্য বলেন, অভিযোগটি আমি হাতে পেয়ে চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম কে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নির্বাচন কর্মকর্তা ও এক পরিবহন শ্রমিককেও মারধরের অভিযোগ আছে। একজন জনপ্রতিনিধি এরকম কাজ করতে পারে না। এ ঘটনায় সংগঠনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আসকের কেন্দ্রীয় নেতা মানবাধিকার কর্মী খায়রুল আলম রফিক বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। একজন চেয়ারম্যানের কাছে এমন আচরন আমরা আশা করেনি। যেহেতু থানায় অভিযোগ করা হয়েছে আশাকরি থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিবেন। যদি হামলাকারীদের গ্রেফতার না করা হয় তাহলে সারাদেশে মানবাধিকার কর্মীদের নিয়ে কর্মসূচি দেওয়া হবে। এ বিষয়ে গৌরীপুর থানা ওসি খান আঃ হালিম সিদ্দিকী বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

Tag :

Notice: Trying to access array offset on value of type int in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/template-parts/common/single_two.php on line 177

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Choton Mia

Popular Post

Notice: Undefined index: footer_custom_code in /home/nabajugc/public_html/wp-content/themes/NewsFlash-Pro/footer.php on line 87

ময়মনসিংহে চেয়ারম্যান বিরুদ্ধে মানবাধিকার অফিস ভাংচুরের অভিযোগ

Update Time : 09:44:22 am, Thursday, 3 February 2022

 স্টাফ রিপোর্টারঃ ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর উপজেলার ৮ নং ডৌহাখলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তী প্রতিহিংসার জের ধরে আইন সহায়তা কেন্দ্র (আসক) ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ জেলা শাখার সভাপতি মোঃ হায়দার আলম শাহীনের কার্যালয়ে হামলা ও ভাংচুর করেছে গৌরীপুর উপজেলার ৮ নং ডৌহাখলা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম। এ বিষয়ে গৌরীপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন মোঃ হায়দার আলম শাহীন। হায়দার আলম শাহীন জানান, চেয়ারম্যানের একটি বাহিনী আমার অফিসে এসে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে এবং যাওয়ার সময় হুমকি দিয়ে বলে এখানে মানবাধিকার অফিস চালাতে গেলে আমাকে চাঁদা দিতে হবে, এটাই শেষ কথা। মানবাধিকার আসকের কর্মী শাহীনের ঔষধের দোকান, মোটরসাইকেল ভাংচুর ও আইন সহায়তা কেন্দ্র আসক ফাউন্ডেশনের অফিস ভাংচুর করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। হায়দার আলম শাহীন বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

যাদের আসামী করা হয় বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম, পিতা-মোঃ নুরুপ ইসলাম ও আমির হোসেন হিমেল, পিতা- আহম্মদ ডিলার, উভয় সাং-নন্দীগ্রাম এবং মানিক মিয়া,পিতা-মৃত আব্দুল জলিল, সাং-কলতাপাড়া, তালু মিলের সামনে, সকলেই ৮ নং ডৌহাখলা ইউনিয়ন পরিষদ, থানা-গৌরীপুর, জেলা- ময়মনসিংহ সহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২ জন। এ বিষয়ে আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশনের ময়মনসিংহ বিভাগীয় সভাপতি সাংবাদিক সুমন ভট্টাচার্য বলেন, অভিযোগটি আমি হাতে পেয়ে চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম কে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নির্বাচন কর্মকর্তা ও এক পরিবহন শ্রমিককেও মারধরের অভিযোগ আছে। একজন জনপ্রতিনিধি এরকম কাজ করতে পারে না। এ ঘটনায় সংগঠনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আসকের কেন্দ্রীয় নেতা মানবাধিকার কর্মী খায়রুল আলম রফিক বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। একজন চেয়ারম্যানের কাছে এমন আচরন আমরা আশা করেনি। যেহেতু থানায় অভিযোগ করা হয়েছে আশাকরি থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিবেন। যদি হামলাকারীদের গ্রেফতার না করা হয় তাহলে সারাদেশে মানবাধিকার কর্মীদের নিয়ে কর্মসূচি দেওয়া হবে। এ বিষয়ে গৌরীপুর থানা ওসি খান আঃ হালিম সিদ্দিকী বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।